মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন বিভাগ নিয়মিত অভিজান পরিচালনা করছে অবৈধ অভিবাসী শ্রমিকের আটকের জন্য । এর ধারাবাহিকতায় গত ১৪ ও ১৫ জুন বুকিত সেন্টোসা এবং সেলেঙ্গোরের মোট ১৬ টি মুদি দোকান অভিজান চালানো হয়। মুদি দোকানের মালিক সহ কর্মচারী সকলে অভিবাসী শ্রমিক ছিলেন ।
জে আই এম পুত্রাজায়ার অপারেশন তদন্ত ও প্রসিকিউশন বিভাগের মোট ১৪ জন ইমিগ্রেশন অফিসার এ অপারেশনে অংশ গ্রহণ করেন। অভিজানে মোট ৩৩ জন অবৈধ অভিবাসী শ্রমিকের আটকের কথা জানো হয়। আটককৃত এর মধ্যে ১৮ জন বাংলাদেশী, মিয়ানমারের ৩ জন, ইন্দোনেশিয়া ৪ জন, পাকিস্তানি ২ এবং ১ জন ভারতের নাগরিক। আটককৃতদের মধ্যে মহিলা ২ জন তারা ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক বলে জানানো হয়।
সকলের কাগজ পত্র চেক করে দেখায় যায় তাদের কাছে বৈধ কোন কাজের পারমিট নাই।
দোকান মালিক সব লাইন্সেন মালয়েশিয়া নাগরিকদের হলে, অভিবাসীদের কাছে সব ভাড়া দেওয়া ছিলো।
ইমিগ্রেশন বিভাগের দায়িত্ব রত অফিসার জানান গ্রেপ্তারের কৃত সকল কে পুত্রজায়া জেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয় কোভিট -১৯ টেষ্ট করার জন। কোভিট টেস্ট শেষে সকল কে পুত্রজায়ায় ডিটেশন ক্যাম্পে নেওয়া হয়।
অবৈধ ভাবে বসবাসের জন্য ইমিগ্রেশন আইন ১৯৫৯/৬৩, পাসপোর্ট আইন, ১৯৬৬ লঙ্ঘন করায় তাদের অভিযুক্ত করা হয়।
এমনটায় জানান মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন প্রাধান দাতো ইন্দ্রা খায়রুল জাজাইম বিন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।